ধর্ম সংবাদ
প্রত্যেক মুসলিমকে তার যোগ্যতা ও সামর্থ্য অনুযায়ী ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে হবে
আল্লাহ রাব্বুল আরশিল আযীম বলেন : আমি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করলে তারা সালাত কায়েম করবে, যাকাত দিবে এবং সৎ কাজের আদেশ করবে ও অসৎ কাজ হতে নিষেধ করবে। সকল কাজের পরিণাম আল্লাহর এখতিয়ারে। [সূরা ২২, আল হাজ্জ-৪১] ১। নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : তোমাদের প্রত্যেকেই (স্ব-স্ব স্থানে) এক একজন দায়িত্ববান এবং তোমাদের প্রত্যেকেই
রিয়া কাকে বলে
১)নামায শেষ করে উঠে যাওয়ার সময় জানতে পারলাম মেহমান চলে এসেছে। এজন্য মেহমান ঘরে প্রবেশ করা পর্যন্ত জায়নামাজে বসে থাকলাম। সম্পুর্ন ইচ্ছাকৃত না হলেও অবচেতন মন চাইছে নামায যে পড়তেছি মেহমান দেখুক এটি ই রিয়া। ২)কেউ জিজ্ঞেস করলো-আপনি কি করছেন? উত্তরে বললাম-আমি নামায পড়ে উঠে নাস্তা করতেছি বা নামায পড়ে উঠে এখন রান্না করতেছি। এখানে শুধু নাস্তা বা রান্না
যে রাতে অগণিত মানুষের গুনাহ মাফ হয়
শাবান মাসের ১৫তম রাতকে বলা হয় ‘শবে বরাত’। এ রাতে অগণিত মানুষের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয় এবং বহু জাহান্নামিকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয়, তাই এ রাতটি শবে বরাত বা মুক্তির রাত নামে পরিচিত। কোরআন শরিফে শবে বরাতের রাতকে লাইলাতুম মুবারাকাহ বা বরকতময় রাত হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে। আর হাদিসে শবেবরাতকে লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান বা শাবান মাসের
মসজিদে মুসল্লিদের ভিড়, পালিত হচ্ছে শবে বরাত
ঢাকা: যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে পালিত হচ্ছে পবিত্র ‘লায়লাতুল বরাত’ বা শবে বরাত। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সূর্যাস্তের পর থেকে মুসলিম উম্মাহ পবিত্র শবে বরাত পালন করছেন। পবিত্র এ রজনী পালন চলবে সূর্যোদয়ের আগ পর্যন্ত। আরবি শাবান মাসের ১৫ তারিখ (১৪ তারিখ দিবাগত রাত) ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে ‘সৌভাগ্যের
রাগ নিয়ন্ত্রণে মহানবী (সা.) যা বলেছেন
অনেকের অল্পতে রেগে যাওয়ার প্রবণতা আছে, যাকে বলে খিটখিটে মেজাজ। মেজাজের ওপর কম নিয়ন্ত্রণ থাকলে এমনটি হয়। এটা অহেতুক প্রতিক্রিয়া হিসেবে চিহ্নিত। কোনো অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির শিকার হলে রাগ এসে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে তা অনিয়ন্ত্রিত হওয়া মানবীয় ত্রুটি। ইসলাম মানুষকেই এই ত্রুটি থেকে মুক্ত হওয়ার উৎসাহ দিয়েছে। যারা কঠিন রাগের সময় নিজেকে
সুদ হারাম করেছেন আল্লাহ
সূরা বাকারার ২৭৫-২৭৯ নং আয়াতে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘যারা সুদ খায় তারা জিনে ধরা পাগল ব্যক্তির মতো হাশরের মাঠে দাঁড়াবে। তাদের এ অবস্থার কারণ এই যে, তারা বলেছে, ব্যবসা তো সুদের মতোই। অথচ আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন আর সুদকে হারাম করেছেন। প্রতিপালকের নির্দেশ আসার পর যে ব্যক্তি বিরত হয়েছে, সে পূর্বে যা নিয়েছে তা তারই থাকবে। তার ব্যাপার আল্লাহর
ইমানদারদের আল্লাহ জান্নাতে ঠাঁই দেবেন
আল্লাহ ইমানদারদের জান্নাতে ঠাঁই দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এজন্য আল্লাহ-প্রদত্ত জীবনবিধান ইসলামে অটল থাকতে হবে। সব নবী ও রসুল আল্লাহ-প্রদত্ত দীনের কথা প্রচার করেছেন। হজরত আদম (আ.) ছিলেন প্রথম নবী। মুহাম্মদ (সা.) শেষ নবী। তার প্রচারিত জীবন -বিধানকেই ইসলাম বলা হয়। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেন, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির
সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
শুরু হয়েছে শাবান মাস। নতুন মাসের চাঁদ দেখা সাপেক্ষে এবার পবিত্র রমজান মাস শুরু হতে পারে আগামী ১২ বা ১৩ মার্চ। তবে রমজান শুরুর সময় ১২ মার্চ ধরে ঢাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। গত ৫ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১৪৪৫ হিজরির রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের এ সময়সূচি চূড়ান্ত করে। সময়সূচি অনুযায়ী, ১২ মার্চ
আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে মুসল্লিদের ঢল
বিশ্ব ইজতেমা ময়দান থেকে: রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এ বছরের তাবলিগ জামাতের আন্তর্জাতিক সম্মেলন বিশ্ব ইজতেমা-২০২৪ এর দ্বিতীয় ও শেষ পর্ব। এদিকে আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে রোববার ভোর থেকে দলে দলে বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে আসতে শুরু করেছেন মুসল্লিরা। তবে প্রথম পর্বে যেমন লোক সমাগম হয়েছে দ্বিতীয় পর্বে সেই তুলনায় মুসল্লিদের
জুমার দিনে ইজতেমায় লাখো মুসল্লি
গাজীপুর: টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব চলছে। মাওলানা সা’দের ছোট ছেলে মাওলানা ইলিয়াস বিন সাদ কান্ধলভীরের আ’মবয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ইজতেমা। আগামী রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। শুক্রবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) ইজতেমায় জুমার জামাতে
মুসলিম হয়েও জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেনা:
????ইবনে উমার (রাঃ) আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “---আর তিন ব্যক্তি জান্নাতে যাবে না; পিতা-মাতার নাফরমান ছেলে, মদপানে অভ্যাসী মাতাল এবং দান করার পর যে বলে ও গর্ব করে বেড়ায় এমন খোঁটাদানকারী ব্যক্তি।” (আহমাদ ৬১৮০, নাসাঈর কুবরা ২৩৪৩, হাকেম ২৫৬২, সহীহুল জামে’৩০৭১) অন্য বর্ণনায় আছে, ???? “তিন শ্রেণীর লোকের জন্য
ঋতুস্রাবকালীন ইসলামের কিছু বিধান
হায়েজ বা ঋতুস্রাব নারীদেহের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। মাসিকচক্রের সঙ্গে যুক্ত আছে ইসলামের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিধান। নিম্নে সেই বিষয়ে কিছু মাসআলা তুলে ধরা হলো— ঋতুস্রাবের সময়সীমা ও নামাজ-রোজার বিধান ইসলামী শরিয়তের বিধান অনুযায়ী একজন নারীর ঋতুস্রাবের সর্বনিম্ন সময় তিনদিন আর সর্বোচ্চ সময় ১০ দিন। তিন দিন থেকে ১০ দিন পর্যন্ত যেকোনো মেয়াদে