কৃষি সংবাদ
ইতিহাসের শিক্ষকের কৃষিতে সৃষ্টি ইতিহাস
শিক্ষকতার পাশাপাশি শখের বশে বাসার পাশে পতিত জমিতে ড্রাগন, মাল্টা ও পেঁপের যৌথ বাগান করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী ঠাকুরগাঁও জেলার সদর গড়েয়া ডিগ্রি কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক সাদেকুল ইসলাম।এছাড়াও বাগানের পাশাপাশি মসলা জাতীয়, আদা, রসুন ও হলুদ একই বাগানে চাষ করে এলাকায় সাড়া ফেলেছেন। জানা যায়, বাসার পাশে ফেলে রাখা জমিতে মাল্টা, পেঁপে
তারাগঞ্জে পেঁপের দামে খুশি চাষিরা
হাট-বাজারে পেঁপের চাহিদা ও দাম ভালো থাকায় খুশি তারাগঞ্জের চাষিরা। উপজেলার খাঁরুভাজ নদীর তীরবর্তী এলাকায় প্রায় দুই একর জমিতে তাইওয়ান কিং জাতের হাইব্রিড পেঁপের চাষ করেছেন ইকরচালি ইউনিয়নের নদীরপাড় গ্রামের কৃষক আছাদুল হক। তিনি জানান, গত বছর নিজস্ব ৩৫ শতক জমিতে পেঁপে চাষ করেন এবং ৫০ হাজার টাকা লাভ করেন। তাই তিনি এবারও পেঁপে চাষ করছেন। উপজেলা
কৃষি অফিসের অবহেলায় বিনা-১৭ জাতের ধান চাষ করে ক্ষতির মুখে কৃষকরা
গাজীপুরের শ্রীপুর কৃষি অফিস থেকে উপজেলার গোদারচালা গ্রামের রেজাউল করিমসহ অর্ধশত কৃষককে বিনা-১৭ ধানের বীজ বিনামূল্যে দেয়া হয়। রেজাউল দেড় বিঘা জমিতে এ জাতের ধান চাষ করেছিলেন। রোপণের সাত দিন পরই দেখেন ধানের শীষ বের হয়ে আসছে। দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষক রেজাউল। পরে বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করে জানতে পারেন, রোপণ প্রক্রিয়া না জানার কারণে তার জমিতে
ভাসমান বেডে সবজি-চারা উৎপাদনে লাভবান কৃষক
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে ৮টি ইউনিয়নে ভাসমান বেডে শাকসবজি চাষ কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে। অত্র উপজেলায় ২৭০ হেক্টর জমি ৬ থেকে ৮ মাস পর্যন্ত জলাবদ্ধতায় পতিত থাকছে। তাছাড়া ডাকাতিয়া নদীতে চাঁদপুর – ফরিদগঞ্জ অংশে প্রায় ১৮ কিলো মিটার পুরোটাই কচুরিপানা দিয়ে বেষ্টিত রয়েছে। উপজেলার ১,৩,৪, ৫,৬,৯,১০,১৪ নং ইউনিয়নে এ কার্যক্রম চলছে। ভাসমান বেডে লাউ, মিষ্টিকুমড়া,
মাগুরায় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে আউশের ফলন
চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে মাগুরা জেলায় বেশি জমিতে আউশের আবাদ হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর প্রায় দুই হেক্টর জমিতে এ চাষ বেশি হয়েছে। কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ বছর আউশ মৌসুমে জেলায় মোট ১১ হাজার হেক্টর জমিতে আউশ ধানের চাষ হয়েছে। চাষকৃত এ জমিতে ১৯ হাজার মেট্রিকটনের বেশি চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কৃষি বিভাগ। এর মধ্যে উপজেলা
৩০ লাখ টাকার মাল্টা বিক্রি করবেন ওলিয়ার!
বিদেশি ফল মাল্টা চাষে অবিশ্বাস্য সাফল্য দেখিয়েছেন মাগুরা সদর উপজেলার ওলিয়ার রহমান। চার বছর আগে কৃষি বিভাগের পরামর্শে নিজের তিন বিঘা জমিতে শখের বশে গড়ে তোলেন মাল্টা বাগান। এ বছর বাগান থেকে প্রায় ৩০ লাখ টাকার মাল্টা বিক্রি করবেন বলে আশা করছেন ওলিয়ার। ওলিয়ার রহমান জানান, তার ছোটবেলা থেকেই নানান ধরনের গাছের বাগান করার নেশা। ৪ বছর আগে হর্টিকালচারিস্ট
সবজি চারার চাহিদা কম হওয়ায় লোকসানে চাষিরা
বরিশাল ও পিরোজপুরের কৃষকরা বছরের পর বছর ধরে ভাসমান ক্ষেতে সবজি চারা উৎপাদন করে আসছেন। তবে, এবার মহামারি করোনা ও বন্যার কারণে চারার বাজারে চলছে মন্দা।চাষি পর্যায়ে ভালো দর না পাওয়ায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন অনেকেই। বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার সবজির চারা পাইকার মো. শহিদ জানান,পুরো বিশারকান্দি ও পিরোজপুরের নাজিরপুর এলাকার ফসলি জমি বর্ষায়
আতা ফলের বাণিজ্যিক বাগান করে তাক লাগিয়েছেন বাদশা মিয়া
বাণিজ্যিকভিত্তিতে আতা ফল চাষ করে বাজিমাত করেছেন পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার বক্তারপুর গ্রামের চাষি শাহজাহান আলী বাদশা । জানা যায়, আজ থেকে ১৫ বছর আগে বাণিজ্যিকভিত্তিতে এ বাগানটি শুরু করেন বাদশা মিয়া। এখন এ বাগানের আয়তন ৪০ বিঘা। ২০১২ সাল হতে তিনি এ বাগান থেকে ফল পাওয়া শুরু করেন। এখন তার বাগান থেকে পরিপূর্ণ ফলন যাচ্ছে। বাজারে ফল বিক্রি করে ভালো দাম
বিনামূল্যে পাটবীজ বিতরণ চাষীদের মাঝে
কামরুল হাসান, কালিহাতী (টাঙ্গাইল): টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে চাষীদের মাঝে বিনামূল্যে ভিত্তি নাবী পাটবীজ, রাসায়নিক সার, কীটনাশক ও মাঝে স্প্রে মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় ২০২১-২২ উৎপাদন মৌসুমে প্রকল্পভূত নির্বাচিত
আগাম জাতের শিম চাষে কৃষকের মুখে হাসি
শিম বাংলাদেশের অন্যতম লতা জাতীয় শীতকালিন সবজি। জেলায় গ্রীস্মকালিন সবজি হিসেবে আগাম জাতের শিমের আবাদ হচ্ছে। শিম লাভজনক হওয়ায় কৃষকরা দিন-দিন এই আবাদের দিকে ঝুঁকছে। চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, ২০২০-২১ অর্থ বছরে ৯৫০ হেক্টর জমিতে আগাম অটো জাতের শিম আবাদ করেছেন কৃষকরা। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৪০০ হেক্টর, আলমডাঙ্গা উপজেলায়
কুষ্টিয়ায় পাটের ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি
জেলায় চলতি মৌসুমের শুরুতেই ‘সোনালি আঁশ’ পাটের মূল্য গত বছরের চেয়ে বেশি পাচ্ছে। ভালো মূল্য পাওয়ায় এ জেলার ছয় উপজেলার কৃষকের মুখে এখন হাসির ঝিলিক। করোনার সংকটময় সময়ে স্বস্তি ও খুশিতে আত্মহারা পাটচাষিরা। এতে কৃষক পরিবারে বইছে আনন্দ। সব শঙ্কা কাটিয়ে এবার হাসি ফুটেছে হাজারো পাটচাষির মুখে। কুষ্টিয়ায় পাট প্রধান চাষ এলাকা সদর, মিরপুর, দৌলতপুর,
ধানের এক-পঞ্চমাংশ নষ্ট হচ্ছে উৎপাদন পর্যায়ে
সঠিক সময়ে বীজ পাচ্ছেন না কৃষক। ত্রুটি রয়ে গিয়েছে সনাতনী উৎপাদন ব্যবস্থাপনায়ও। প্রাকৃতিক দুর্যোগের অভিঘাতের পাশাপাশি দুর্বলতা রয়ে গিয়েছে জাত উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণের দিক থেকেও। ফলে উৎপাদন পর্যায়েই প্রচুর পরিমাণ নষ্ট হচ্ছে প্রধান খাদ্যশস্য ধান। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন তথ্যেও দেখা যাচ্ছে, প্রতি বছর উৎপাদন পর্যায়ে যে পরিমাণ ধান নষ্ট হচ্ছে,