কৃষি সংবাদ
সবজি চারার চাহিদা কম হওয়ায় লোকসানে চাষিরা
বরিশাল ও পিরোজপুরের কৃষকরা বছরের পর বছর ধরে ভাসমান ক্ষেতে সবজি চারা উৎপাদন করে আসছেন। তবে, এবার মহামারি করোনা ও বন্যার কারণে চারার বাজারে চলছে মন্দা।চাষি পর্যায়ে ভালো দর না পাওয়ায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন অনেকেই। বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার সবজির চারা পাইকার মো. শহিদ জানান,পুরো বিশারকান্দি ও পিরোজপুরের নাজিরপুর এলাকার ফসলি জমি বর্ষায়
আতা ফলের বাণিজ্যিক বাগান করে তাক লাগিয়েছেন বাদশা মিয়া
বাণিজ্যিকভিত্তিতে আতা ফল চাষ করে বাজিমাত করেছেন পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার বক্তারপুর গ্রামের চাষি শাহজাহান আলী বাদশা । জানা যায়, আজ থেকে ১৫ বছর আগে বাণিজ্যিকভিত্তিতে এ বাগানটি শুরু করেন বাদশা মিয়া। এখন এ বাগানের আয়তন ৪০ বিঘা। ২০১২ সাল হতে তিনি এ বাগান থেকে ফল পাওয়া শুরু করেন। এখন তার বাগান থেকে পরিপূর্ণ ফলন যাচ্ছে। বাজারে ফল বিক্রি করে ভালো দাম
বিনামূল্যে পাটবীজ বিতরণ চাষীদের মাঝে
কামরুল হাসান, কালিহাতী (টাঙ্গাইল): টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে চাষীদের মাঝে বিনামূল্যে ভিত্তি নাবী পাটবীজ, রাসায়নিক সার, কীটনাশক ও মাঝে স্প্রে মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় ২০২১-২২ উৎপাদন মৌসুমে প্রকল্পভূত নির্বাচিত
আগাম জাতের শিম চাষে কৃষকের মুখে হাসি
শিম বাংলাদেশের অন্যতম লতা জাতীয় শীতকালিন সবজি। জেলায় গ্রীস্মকালিন সবজি হিসেবে আগাম জাতের শিমের আবাদ হচ্ছে। শিম লাভজনক হওয়ায় কৃষকরা দিন-দিন এই আবাদের দিকে ঝুঁকছে। চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, ২০২০-২১ অর্থ বছরে ৯৫০ হেক্টর জমিতে আগাম অটো জাতের শিম আবাদ করেছেন কৃষকরা। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৪০০ হেক্টর, আলমডাঙ্গা উপজেলায়
কুষ্টিয়ায় পাটের ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি
জেলায় চলতি মৌসুমের শুরুতেই ‘সোনালি আঁশ’ পাটের মূল্য গত বছরের চেয়ে বেশি পাচ্ছে। ভালো মূল্য পাওয়ায় এ জেলার ছয় উপজেলার কৃষকের মুখে এখন হাসির ঝিলিক। করোনার সংকটময় সময়ে স্বস্তি ও খুশিতে আত্মহারা পাটচাষিরা। এতে কৃষক পরিবারে বইছে আনন্দ। সব শঙ্কা কাটিয়ে এবার হাসি ফুটেছে হাজারো পাটচাষির মুখে। কুষ্টিয়ায় পাট প্রধান চাষ এলাকা সদর, মিরপুর, দৌলতপুর,
ধানের এক-পঞ্চমাংশ নষ্ট হচ্ছে উৎপাদন পর্যায়ে
সঠিক সময়ে বীজ পাচ্ছেন না কৃষক। ত্রুটি রয়ে গিয়েছে সনাতনী উৎপাদন ব্যবস্থাপনায়ও। প্রাকৃতিক দুর্যোগের অভিঘাতের পাশাপাশি দুর্বলতা রয়ে গিয়েছে জাত উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণের দিক থেকেও। ফলে উৎপাদন পর্যায়েই প্রচুর পরিমাণ নষ্ট হচ্ছে প্রধান খাদ্যশস্য ধান। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন তথ্যেও দেখা যাচ্ছে, প্রতি বছর উৎপাদন পর্যায়ে যে পরিমাণ ধান নষ্ট হচ্ছে,
ছাদ বাগান করে প্রতি মাসে আয় ৭০ হাজার টাকা!
চুয়াডাঙ্গার পৌর এলাকায় আব্দুর রশিদ টিটো মিয়া বাণিজ্যিকভাবে ছাদ বাগান করে প্রতিমাসে অনলাইনে গাছের চারা বিক্রি করে আয় করছেন ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। তাঁর বাগানে দেশি-বিদেশি প্রায় সাড়ে তিন হাজার গাছ। জানা যায়, তিনি সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময়ে বোনের দেওয়া ই-ফোরবিয়া গাছদিয়ে তার নিজের গড়া ছাদে বিশাল বাগান গড়ে তুলেছেন। অবিশ্বাস্য পরিকল্পনা তার। জমি
বন্যার পানির নিচে ২ হাজার হেক্টর রোপা আমন
অতি বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রায় ২ হাজার হেক্টর আমন ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। জানা গেছে, পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় এরই মধ্যে চরাঞ্চলের নাটুয়ারপাড়া, মনসুরনগর, চরগিরিশ, নিশ্চিন্তপুর, খাসরাজবাড়ী ও তেকানীসহ গান্ধাইল, শুভগাছা ও মাইজবাড়ি ইউনিয়নের কিছু অংশের রোপা আমনের ক্ষেতে বন্যার
যশোরসহ পাঁচ জেলায় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে পাট চাষ
চলতি মৌসুমে যশোরসহ পাঁচ জেলায় পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে পাট চাষ হয়েছে। এ ছয় জেলায় ১ লাখ ৬২ হাজার ৪৭০ হেক্টর জমিতে পাট চাষ হয়েছে। কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি ২০২১-২২ মৌসুমে যশোর, ঝিনাইদহ, মাগুরা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর এই ছয়টি জেলায় পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দুই হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে বেশি পাটের আবাদ
রাজশাহীতে পাট চাষ বেড়েছে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে
কয়েক বছরের তুলনায় রাজশাহীতে এ বছর পাট চাষ বেড়েছে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে। সব মিলিয়ে রাজশাহীতে এ বছর ১৮ হাজার ৩৯ হেক্টর জমিতে পাট চাষ হয়েছে বলে জানিয়েছে রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর। রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ সূত্র জানিয়েছে, মূলত রবি মৌসুমের শুরুতেই পাট চাষ শুরু হয়। পাট চাষে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা হয়। পাট চাষে আগাছামুক্ত রাখতে হয়, তাই নিড়ানির
৮ হাজার হেক্টর জমির ধান ডুবে গেছে বন্যায়
চলনবিলের আট উপজেলার রোপা আমন ধান বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পানিতে তলিয়ে গেছে। আমনের ভরা মৌসুমে যখন ক্ষেতজুড়ে ফসলের সমারোহ, ঠিক তখনই অসময়ের বন্যায় তলিয়ে গেল আট হাজার হেক্টর জমির ধান। এ অবস্থায় আমনের ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা কৃষকের। সিরাজগঞ্জের তাড়াশ, রায়গঞ্জ ও উল্লাপাড়া; পাবনার চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া; নাটোরের গুরুদাসপুর, সিংড়া ও নওগাঁ জেলার আত্রাই
টাঙ্গাইলে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে আউশের আবাদ
টাঙ্গাইলে জেলায় এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৫৬ ভাগ বেশি জমিতে হয়েছে আউশের আবাদ। এই ধানের হারানো দিন ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে জেলার কৃষি বিভাগ। বন্যা না থাকায় এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের ফলনও ভালো হয়েছে বলে দাবি করছেন কৃষকরা। কৃষি মন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকের নির্দেশনায় ও টাঙ্গাইল কৃষি বিভাগের উদ্যোগে আবারো আউশ চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে