লাইফস্টাইল সংবাদ
এই গরমে যে কারণে ডাবের পানি খুবই কার্যকরী
গ্রীষ্ম বিদায় নিয়েছে অনেকদিন আগেই, বর্ষাও এসে চলে গেলো। কিন্তু গরম কমেছে কি? কড়া রোদ, ঘর্মাক্ত শরীর সবই হচ্ছে গ্রীষ্মের মত করেই। এই গরমে তাই ডাবির পানির প্রয়োজনীয়তা এখনও ফুরিয়ে যায়নি। ডাবের পানি অত্যন্ত সুস্বাদু। ছোট-বড় প্রায় সবাই এটি পছন্দ করে। প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন এই পানীয়টির রয়েছে নানা উপকারিতা। প্রচণ্ড গরমে সুযোগ পেলে আমরা ডাবের পানি
প্রসবের পর কখন থেকে মাসিক শুরু হয়?
প্রসবের আগে ও পরে নারীদের শরীরে অনেক পরিবর্তন আসে। এর প্রভাবে অনেক কিছু বদলে যেতে শুরু করে। তারই একটি হলো পিরিয়ড বা মাসিক সার্কেল। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ ডা. দীনা লায়লা হোসেন। মাসিকের সময় অনেক মায়ের লাল রঙের ভেজাইনাল স্রাব হয়, যাকে অনেকে মাসিক মনে করে ভুল করেন। আসলে এটা
কবরস্থানে রেস্তোরাঁ!
পৃথিবীর নানা প্রান্তে নানান কিছু হচ্ছে। প্রকৃতির ভাজে ভাজে বিস্ময়কর কত কিছু। তবে অনেক ক্ষেত্রে মানুষও কৃত্রিমভাবে তৈরি করে থাকে অনেক কিছু। আহমেদাবাদের লাকি রেস্তোরাঁর কথাই বলা যেতে পারে। রেস্তোরাঁটি কবরস্থানে তৈরি। লাল দরওয়াজা এলাকায় অবস্থিত অদ্ভূত এই রেস্তোরাঁয় প্রতিদিনই অনেক মানুষ খাওয়ার জন্য আসেন। মৃত মানুষদের সমাধির পাশেই রেস্তোরাঁয়
মায়ের শাল দুধে শিশুর যত উপকারিতা
ডেলিভারি বা সিজারের পর বাচ্চাকে নিয়ে মায়েরা একটা স্বাভাবিক সমস্যা থাকে, যে বাচ্চা দুধ পাচ্ছে না। এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্ত্রী রোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ ডা. দীনা লায়লা হোসেন। বাচ্চা জন্মের পর সাধারণত যে মেইন মিল্ক লেট ডাউন হয়, সেটা হচ্ছে বাচ্চার জন্মের তিনদিন পর। তাহলে প্রথম দিন এবং
দ্রুত হেঁচকি উঠা বন্ধে যা করবেন
এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যারা একবার হলেও হেঁচকি ওঠার সমস্যায় ভুগেননি। কমবেশি সবাই-ই এই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন। হেঁচকি যখন তখনই উঠে থাকে। তবে বেশিরভাগ সময় খেতে বসার পরে হেঁচকি ওঠে, যা খুব বিপদে ফেলে দিতে পারে। এভাবে অনবরত হেঁচকি উঠলে খাবার শ্বাসনালীতে আটকে যেতে পারে। যা মারাত্নক বিপদ ডেকে আনতে পারে। অনেক সময় বারবার পানি খাওয়ার পরও
প্রতিদিন যে ফলটি খেলেই কমবে ওজন
অতিরিক্ত ওজন শারীরিক সৌন্দর্যকে ম্লান করে দেয়। সেজন্য সুস্থ ও সুন্দর থাকতে ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে। এর জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা ও পুষ্টিকর খাদ্যাভাস গড়ে তোলা খুব বেশি প্রয়োজন। প্রতিদিন ফল খেলে অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণের মাত্রা কমে যায়। আর এভাবেই ফল ওজন কমাতে সাহায্য করে। বিশেষ করে শরীরে পুষ্টির ভারসাম্য রক্ষায় ফল খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই। ভিটামিন,
যে ৭ জুসে মিলবে উজ্জ্বল ত্বক
খাবারের প্রভাব সম্পূর্ণটাই আমাদের শরীরের ওপরে পড়ে। আর সেই প্রভাব প্রকাশ পায় শরীরের অভ্যন্তরে ও বাইরেও। তাই সুস্বাস্থ্য ও সুন্দর চেহারা পেতে বিভিন্ন খাবারকেই চিকিৎসা হিসেবে বেছে নেওয়ার জুড়ি নেই। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের নিয়মিত খাবারের তালিকায় প্রাকৃতিক খাদ্য উপাদান হিসেবে ফল ও সবজি রাখা উচিত। আর পুষ্টি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ ও সর্বোত্তম উপায়
জেনে নিন পেঁপের ভালো-খারাপ গুন
পেঁপের অনেক গুণ। বহু ধরনের অসুস্থতাতেও চিকিৎসকরা রোগীকে পেঁপে খাওয়ানোর পরামর্শ দেন। কিন্তু পেঁপে খাওয়ার বিপদও আছে। কোন কোন ক্ষেত্রে পেঁপে খাওয়া বিপজ্জনক? খবর আনন্দবাজার পত্রিকার। শিশুদের নয়: এক বছরের কম বয়সের শিশুদের পেঁপে খাওয়ানো উচিত নয়। এতে তাদের হজমের সমস্যা হতে পারে। শ্বাসকষ্টের সমস্যায়: অনেকের ক্ষেত্রে পেঁপে শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে
কত বছর ব্যবধানে দ্বিতীয় সন্তান নেবেন
পরিবার-পরিকল্পনা নিয়ে বেশিরভাগ নবদম্পতি দ্বিধায় থাকেন। আমাদের দেশের বর্তমান স্লোগান— দুটি সন্তানের বেশি নয়, একটি হলে ভালো হয়। এটি হয়তো আমাদের জনসংখ্যার আধিক্যের কারণে নিয়ম করা। সন্তান বেশি হলে, তাদের সমতার সঙ্গে বড় করতে না পারাও একটি কারণ। আমাদের সমাজে একটি শিশু হলে পরিবারের সদস্যরা মনে করেন, তার আরেকজন সঙ্গী দরকার। তখন মা-বাবাও আরেকটি
নাকের দু’পাশে চশমার দাগ দূর করার উপায়
আজকাল চশমার ব্যবহার অধিক বেড়েছে। প্রয়োজনের সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই এখন চশমা ফ্যাশন হিসেবে ব্যবহার করেন। তাছাড়া স্মার্টফোন, ল্যাপটপের অত্যাধিক ব্যবহারের কারণে অনেকের চোখে দেখা দিচ্ছে সমস্যা। যার ফলাফল চশমা। চশমা পরার সুবিধা অনেক থাকলেও, রয়েছে কিছু সমস্যাও। যেমন- অনেকক্ষণ চশমা পরে থাকার ফলে অনেকেরই নাকের দু’পাশে দাগ দেখা দিচ্ছে। যা মুখের সৌন্দর্য
বারবার প্রস্রাবের চাপ, মেনে চলুন চিকিৎসকের পরামর্শ
অকারণেই বারবার প্রস্রাব পেলে কিংবা একটু পেটে চাপ পড়লেই যদি প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তবে তা একটি রোগ। লজ্জায় সমস্যা লুকিয়ে রাখবেন না। মূত্রথলির এই অসুখে সাবধান থাকার পরামর্শ ইউরোলজিস্টদের। কিছুতেই প্রস্রাবের বেগ চাপতে পারেন না। অপ্রত্যাশিতভাবে বারবার এমন হতে থাকে। যার ঠেলায় কোথাও যেতে পারেন না। প্রথমে তেমন গা করেননি। ধীরে
ক্ষণে ক্ষণে হাই ওঠার কারণ ও সমাধান
হাই খুবই বিরক্তিকর। সারা রাত ঘুমানোর পরেও সকালে অফিসে গিয়ে অথবা ক্লাসে গিয়ে ঠিক উঠতে থাকে হাই। কিছুতেই যেন এর হাত থেকে রেহাই মেলে না। না চাইতেই যেন হাই উঠতেই থাকে। সেই সময় হাই তোলার জন্য যথেষ্ট কথা শুনতে হয় আপনাকে। যখনই এই অবাঞ্ছিত হাই আপনাকে উত্ত্যক্ত করে তোলে তখন মেনে চলুন কতগুলি টিপস… নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়ুন অনেক সময় শরীরে