ঢাকা, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪,
সরকার অনুমোদিত নিবন্ধন নম্বর ১৯১
Reg:C-125478/2015

ফ্রান্সকে হারিয়ে ফাইনালে স্পেন

ডেস্ক রিপোর্ট


প্রকাশ: ১০ জুলাই, ২০২৪ ০৯:৫২ পূর্বাহ্ন | দেখা হয়েছে ৮৪ বার


ফ্রান্সকে হারিয়ে ফাইনালে স্পেন

শুরুতে গোল দিয়ে দিয়েছিল ফ্রান্সই। কিন্তু এরপর লামিন ইয়ামালের গোলে সমতা ফেরাল স্পেন, প্রথমার্ধেই গোল করলেন দানি আলমো।

কিলিয়ান এমবাপ্পের প্রবল চেষ্টায়ও পড়ে আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি ফ্রান্স।  

বুধবার রাতে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইউরোর সেমিফাইনালে তাদের ২-১ গোলে হারিয়েছে স্পেন।  

 

ম্যাচের কেবল ৯ মিনিটের মাথায় প্রথম গোলের দেখা পেয়ে যায় ফ্রান্স। কিলিয়ান এমবাপ্পে বক্সের বা প্রান্ত থেকে হাওয়ায় ভাসিয়ে দারুণ এক বল দেন রান্ডাল কুলোমুয়ানিকে। ফরাসি স্ট্রাইকারের হেডে রীতিমতো অসহায় ছিলেন স্পেনের গোলরক্ষক উনাই সিমন। এটিই এবারের ইউরোতে ওপেন প্লে থেকে ফ্রান্সের প্রথম গোল ছিল।

ম্যাচে ফেরার আপ্রান চেষ্টায় থাকা স্পেন গোলের খোঁজ পায় ২১ মিনিটে এসে। অনেকটা একার চেষ্টায় দলকে সমতায় ফেরান ইয়ামাল। বক্সের বাইরে র‌্যাবিয়োটকে পাশ কাটিয়ে বাঁ পায়ে বল নেন লামিন ইয়ামাল। কিন্তু তখনও হয়তো কেউ আন্দাজ করতে পারেনি কী হতে যাচ্ছে।

উপরের কোণা দিয়ে নেওয়া তার শটে কিছুই করার ছিল না ফ্রান্স গোলরক্ষকের। বক্সের বাইরে থেকে তার গোলে বিস্ময়ের যেন শেষ ছিল না কারও। ১৬ বছর ৩৬২ দিনে গোল করে ইউরোর ইতিহাসের সবচেয়ে কম বয়সী গোল করা ফুটবলার হলেন ইয়ামাল।

সমতায় ফেরার পর কেবল চার মিনিট লাগে স্পেনের এগিয়ে যেতে। দারুণ এক আক্রমণে নাভাসের শট ফিরে আসে। কিন্তু ওখান থেকে বল নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে গোল করেন আলমো। এই লিড নিয়েই বিরতিতে যায় স্পেন।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে স্পেন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখলেও দ্রুতই খেলায় ফিরে ফ্রান্স। তাদের একেকটি আক্রমণে ভয় ধরে স্পেন সমর্থকদের মনে। কিন্তু কিছুতেই কাজ হয়নি। দলীয় প্রচেষ্টায় গোল না আসায় কয়েকবার এমবাপ্পে একার ঝলকও দেখাতে চান।

কিন্তু ফ্রান্সের জন্য ছিল কেবল হতাশা। ৬০ মিনিটে ওসমান দেম্বেলের শট কোনোরকমে ফেরান স্প্যানিশ গোলরক্ষক উনাই সিমন। ৮৬ মিনিটের দিকে এমবাপ্পের একটি চেষ্টাও ব্যর্থ হয়। হতাশার হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে ফ্রান্স।  


   আরও সংবাদ