ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১৪:১৯ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ৫৭০ বার
অপরাধ ডেস্ক, সুবর্না রানী:- দেশে মহামারী করোনা প্রতিরোধে সরকার ঘোষিত সপ্তাহের পর সপ্তাহ জুড়ে ঘোষনা করা হয়েছে লকডাউন।
গত ১৪এপ্রিল থেকে ২১শে এপ্রিল পর্যন্ত দেওয়া লকডাউনে অনেকেই হতাশায় পড়েছেন, হতাশা নিয়েই পালন করে গেছেন এক সপ্তাহ জুড়ে লকডাউন। এদিকে এক সপ্তাহ যেতে না যেতেই আবার জুড়ে দেওয়া হয়েছে (২২ তারিখ থেকে ২৮ তারিখ পর্যন্ত) পুরা এক সপ্তাহের লকডাউন।
মহামারী করোনার পরিস্থিতিতে খেটে খাওয়া সাধারন মানুষের জীবন কোনোভাবে চলে গেলেও করোনা প্রতিরোধে দেওয়া লকডাউনে চলছেনা তাদের জীবন। হতাশা কাজ করছে প্রতিটি সাধারন মানুষের মনে। কাজ না করলে কি খাবে কিভাবে চলবে তাদের সাধারন জীবন? কীভাবে ভরাবে পরিবারের প্রতিটি মানুষের পেট? যেসব সাধারন মানুষের জীবিকা নির্বাহ করতে হত রিক্সা, অটো, চালিয়ে তারা এখন পুলিশের ভয়ে নামতে পারছেনা রাস্তায়।
যদিও লকডাউনের মধ্যে কম বেশি রিক্সা, অটো চলাচল করছে রাস্তায়। কিন্তু প্রায়ই দেখা গেছে যে, রাস্তায় বের হয়েই তারা কোনো ভুল বসত পরে যায় পুলিশের হাতে। আটকে দেয় তাদের পথ। আর তখন ভেঙ্গে যায় তাদের মন, উদাশ হয়ে পড়ে তারা। এমন পরিস্থিতিতে তাদের চোখে নেমে আসে অন্ধকার। এমন আরো অনেক খেটে খাওয়া সাধারন মানুষ আছে যাদের রোজগারের পথ বন্ধ হয়ে গেছে এই লকডাউনে। লকডাউনে যে শুধু সাধারন মানুষ হতাশায় পড়েছে তা কিন্তু নয়, হতাশায় পড়েছেন বড় বড় ব্যবসায়ীরাও।
কারন তাদের ব্যবসা অনেক পিছিয়ে পড়েছে সরকার ঘোষিত এই লকডাউনে। গত বছরের লোকশান কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আবার পড়ে যায় লোকশানের মুখে। তাদের চোখেও হতাশার ছাপ। এভাবে প্রতিটি মানুষই পরছে হতাশায়। দুশ্চিন্তায় ভুগছে অনেকেই।