বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১৪:১৯ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ১৮৪৭ বার
১৯৯৬-২০০১ সালে তালেবানের শাসনামলে ফেসবুক-টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কোনো অস্তিত্বই ছিল না। কিন্তু দ্বিতীয় দফায় তালেবান ক্ষমতা দখলের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে সরব পদচারণা দেখা যাচ্ছে রক্ষণশীল এই সংগঠনটির। এই বিষয়টি অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে ফেসবুক-টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে।
আফগানিস্তানের পরিস্থিতি বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করলে তালেবান ভীতসন্ত্রস জনতাকে শান্ত করতে বেছে নেয় টুইটারকে।
এদিকে সাবেক মার্কিন প্রেডিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টুইটারে নিষিদ্ধ হলেও কীভাবে তালেবানের দুই মুখপাত্র বহাল তবিয়তে টুইটারে রয়ে গেছেন সেই প্রশ্ন তুলে টুইটারের সিইও জ্যাক ডরসিকে চিঠি দিয়েছেন মার্কিন প্রতিনিধি ডউগ ল্যাম্বর্ন।টুইটার বিশ্বজুড়ে তালেবানের আওয়াজ পৌঁছে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন ল্যাম্বর্নসহ অনেকেই।
জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক অবশ্য তালেবানের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিয়েছে। কয়েক বছর ধরে তালেবানের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
তালেবানের ইস্যুতে ফেসবুকের দেখানো পথেই হেঁটেছে ছবি শেয়ারিংয়ের জন্য জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রাম।
জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইউটিউবও তালেবান-পন্থী সব ধরনের ভিডিও প্রকাশ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।