বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ০৯:২৫ পূর্বাহ্ন | দেখা হয়েছে ৭৭২ বার
আইনি প্রক্রিয়ায় ৪২০ ধারা ছাড়া অন্য কোনো মাধ্যমে ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া কঠিন। মানি লন্ডারিং প্রমাণিত না হলে রাসেল ও তার স্ত্রীর সর্বোচ্চ সাজা হতে পারে সাত বছরের জেল। আইন বিশেষজ্ঞরা এমন মতামত দিয়েছেন।
অন্যদিকে কয়েক হাজার ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহক অপেক্ষায় আছেন তাদের টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য। তারা প্রতিদিন বিভিন্ন স্থানে ছোটাছুটি করছেন। গ্রাহকরা অভিযোগ করছেন ইভ্যালি তাদের টাকা বিদেশে পাচার করেছে। তাই প্রতিষ্ঠানটির ব্যাংক হিসাবে তেমন টাকা নেই। তবে ই-কমার্স সংগঠনের নেতারা গ্রাহকদের নিরাস না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
ইভ্যালির প্রতারিত গ্রাহকদের অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর। এ সংস্থার ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, নতুন করে কোনো গ্রাহক অভিযোগ দিলে সেটিও আমলে নিয়ে কাজ করবে। তবে বিষয়টি বিচারাধীন থাকায় স্বপ্রণোদিত হয়ে এ সংস্থা কোনো কাজ করতে পারছে না।
সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন, ৪২০ ধারায় মামলা হয়েছে ইভ্যালির সিইওর বিরুদ্ধে। তবে এখনো অনেক গ্রাহক পাওনাদার। তারা টাকা না পেলে নিঃস্ব হয়ে যাবে। এজন্য আদালতের বিবেচনায় আনতে টাকা ফেরত চেয়ে গ্রাহকরা আবেদন করতে পারেন।