ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১৮ মার্চ, ২০২২ ১৪:৪২ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ৫৮৬ বার
বেসরকারি পর্যায়ে বিদেশী ঋণ বেড়েই চলেছে। আবার যথাসময়ে এসব ঋণ পরিশোধ না হওয়ায় খেলাপির খাতায় চলে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান মতে, গত ডিসেম্বর শেষে অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এ ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮১ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা, যা পাঁচ বছর আগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর শেষে ছিল ৩৯ হাজার কোটি টাকা। পাঁচ বছরের ব্যবধানে বিদেশী ঋণ বেড়েছে ৪২ হাজার কোটি টাকা, যা শতকরা হিসেবে ১০৮ ভাগ। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, গত দুই বছর করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে স্বাভাবিক বিনিয়োগের গতি মন্থর হয়ে যায়। বড় অঙ্কের প্রণোদনার অর্থ বিতরণ করা হয়। এক বছরে প্রায় এক লাখ ৯ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ বিতরণ করা হয়। সরকার ব্যাংকগুলোকে সাড়ে চার শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ ও মুনাফার ওপর ভর্তুকি দেয়। উদ্যোক্তারা এ খাত থেকে ঋণ পায় চার থেকে সাড়ে চার শতাংশে সুদে। কিন্তু এর পরও বেসরকারি খাতে বিদেশী ঋণ বেড়ে যায়।