ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১৪ অগাস্ট, ২০২২ ১১:৫০ পূর্বাহ্ন | দেখা হয়েছে ৩০৭ বার
সুজানগরে একটি সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়সহ ৩৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং একটি সরকারি কলেজসহ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ৯টি। এর মধ্যে নব্বই ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই লাইব্রেরি। যে কয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লাইব্রেরি আছে সেগুলোও দীর্ঘদিন তালাবদ্ধ।
লাইব্রেরির কার্যক্রম না থাকায় গ্রন্থাগারিক/সহকারী শিক্ষক (গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসা-যাওয়ার মাধ্যমেই মাস পার করে বেতন তুলছেন। সরেজমিন উপজেলার চিনাখড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজে গিয়ে দেখা যায়, কোনো লাইব্রেরি নেই।
শিক্ষার্থীদের কাছে লাইব্রেরি কোথায় এবং লাইব্রেরির কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা বলেন, লাইব্রেরি কোথায় তাই তো জানি না। লাইব্রেরির এমন চিত্র শুধু চিনাখড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজেই নয়; এমন দৃশ্য আজগর আলী উচ্চবিদ্যালয়সহ উপজেলার নব্বই ভাগেরও বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।
চিনাখড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, লাইব্রেরিয়ান/সহকারী শিক্ষকের (গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান) তেমন কোনো কাজ না থাকায় শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেন।