ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১৯ অগাস্ট, ২০২২ ১৩:১১ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ২৯৯ বার
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে প্রায় সব ধরনের নিত্যপণ্যের দামে অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পায়। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির অজুহাতে এই দাম বাড়ানো হয়েছিল। তবে ভোক্তাদের জন্য সুখবর হলো সপ্তাহ ব্যবধানে কমেছে ডিম ও মুরগির দাম। আর অপরিবর্তিত রয়েছে সবজি, মাছ ও ভোজ্যতেলের দাম। শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার এ চিত্র দেখা গেছে।
প্রতি ডজন ব্রয়লার মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকা এবং দেশি মুরগির ডিমের দাম পড়ছে ২১০ টাকা।
প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৮০ টাকা ও লেয়ার মুরগি ২৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বাজারে ৬৬০ থেকে ৬৮০ টাকা কেজি গরুর মাংস এবং ৯০০ টাকা কেজি দরে খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে।
প্রতি কেজি রুই মাছ ৩২০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ও পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৯০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি শিং মাছ ৩৫০ থেকে ৪৬০ টাকা এবং কৈ মাছ কেজিপ্রতি ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক কেজির একটি ইলিশের দাম পড়ছে ১৬০০ থেকে ১৮০০ টাকা।
প্রতি কেজি আলু ৩০ টাকা এবং পটল ও পেঁপে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি ধুন্দল ও মিষ্টি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। প্রতি কেজি বেগুন, চিচিঙ্গা ও ঢেঁড়স ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কচুর লতি ৭০ টাকা এবং বটবটি ও করলা ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ২৪০ টাকা কেজি দরে শিম এবং ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে শসা বিক্রি হচ্ছে। প্রতি পিস চাল কুমড়া ৫০ টাকায় ও লাউ আকারভেদে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি হালি লেবু ১৫ থেকে ২০ টাকা এবং কাঁচকলা ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়ে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায় এবং শুকনা মরিচ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়।
প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৫০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৪০ টাকা এবং রসুন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি আদার দাম পড়ছে ৯০ থেকে ১১০ টাকা।
প্রতি কেজি খোলা চিনি ৯০ টাকা আবং প্যাকেট চিনি ৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি দেশি মসুরের ডাল ১৩০ টাকা এবং ভারতীয় মসুর ডালের দাম লাগছে ১১০ টাকা।