ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ৪ এপ্রিল, ২০২৩ ১৬:৪৭ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ৪১৫ বার
পবিত্র রমজান শুরুতে অর্থাৎ মার্চ মাসে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯.৩৩ শতাংশে উঠেছে। মূল্যস্ফীতির এ হার আগের মাসের চেয়ে দশমিক ৫৫ শতাংশ বেশি।
ফেব্রুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ ধমিক ৭৮ শতাংশ।
মূল্যস্ফীতি ঘোষণা অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মূল্যস্ফীতি আরও বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেন।
মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) রাজধানীর শেরেবাংলানগরে একনেক সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এ তথ্য জানান। তিনি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ তথ্য উপস্থান করেন।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দাম। এর প্রভাব পড়েছে উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে।
পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, খাদ্য খাতে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ, গত মাসে যা ছিল ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ।
পূর্ব আশঙ্কা অনুযায়ী মূল্যস্ফীতি বেড়েছে বলে জানান পরিকল্পনা মন্ত্রী এম আব্দুল মান্নান। তিনি বলেন, আগেই বলেছিলাম মূল্যস্ফীতি বাড়বে। সেই ধারাবাহিকতায় মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ হয়েছে। তবে আল্লাহ বাঁচিয়েছে ১০ শতাংশ হয়নি।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন, জ্বালানি তেলের দামের ফলে আবারও মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। কারণ সৌদি আরব ও রাশিয়া তেলের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।