ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ২৮ জুন, ২০২৩ ২১:০৫ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ২৩৭ বার
আমদানি যে তিন দেশ থেকে করে থাকে, তার মধ্যে ভারত অন্যতম।
সাধারণভাবে রুপিতে বাণিজ্য করার ক্ষেত্রে বাধা হলো, ভারত থেকে আমদানির তুলনায় সে দেশে রপ্তানি কম। বিশ্লেষকরা মনে করেন, ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি যত বাড়বে, রুপিতে বাণিজ্যের সম্ভাবনা ততই বাড়বে। বাংলাদেশ এখন ভারতে ২০০ কোটি ডলারের রপ্তানি করে। আর ১ হাজার ৬০০ কোটি ডলার আমদানি করে। ফলে এই পদ্ধতিতে ভারতের সঙ্গে শুধু ২০০ কোটি ডলারের বাণিজ্য করা সম্ভব হবে। এর বেশি পণ্য রুপিতে কেনা যাবে না। কারণ, রপ্তানি ছাড়া রুপি পাওয়ার সুযোগ নেই। বাকিটা ডলারেই করতে হবে। সে জন্য তারা অশুল্ক বাধা দূর করে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি বৃদ্ধির পরামর্শ দেন।
এই বিষয়ে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফজাল করিম কালবেলাকে বলেন, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে আমাদের চুক্তি হয়ে গেছে। এখন আরবিআইর অনুমোদন পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি। তিনি বলেন, ভারত থেকে আমরা বছরে দুই বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করি আর একই সময়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার আমদানি করি। সেক্ষেত্রে আপাতত দুই বিলিয়ন ডলার আমাদের বাঁচবে। এটি প্রাথমিকভাবে শুরু হচ্ছে। পরবর্তী সময়ে রুপি এবং টাকার লেনদেন আরও অনেক বাড়বে। এ ছাড়া টাকা-রুপির যে দ্বৈত পে-কার্ড চালু হচ্ছে, তার মাধ্যমেও আমাদের ডলারের ওপর চাপ কমবে।