ঢাকা, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪,
সরকার অনুমোদিত নিবন্ধন নম্বর ১৯১
Reg:C-125478/2015

ময়ূর-২ লঞ্চের মালিকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট ২১ এপ্রিল

ডেস্ক রিপোর্ট


প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১৪:১৯ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ৫৯০ বার


ময়ূর-২ লঞ্চের মালিকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট ২১ এপ্রিল

বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চডুবির ঘটনায় করা মামলায় ময়ূর-২ লঞ্চের মালিক মোসাদ্দেক হামিদ ছোয়াদসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণের জন্য ২১ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আদালত। মঙ্গলবার মামলার চার্জশিট গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার মুল নথি সিআরমিসে থাকায় ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাজী আশরাফ চার্জশিট গ্রহণের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।

এর আগে ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ময়ূর-২ লঞ্চের মালিক মোসাদ্দেক হামিদ ছোয়াদসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদরঘাট নৌ-থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহিদুল আলম। চার্জশিটভুক্ত অপর আসামিরা হলেন লঞ্চের মাস্টার আবুল বাশার মোল্লা, সহকারী মাস্টার জাকির হোসেন, চালক শিপন হাওলাদার, সিপাই শাকিল হোসেন, সুকানি নাসির মৃধা, মোঃ হৃদয় হাওলাদার, সুপারভাইজার আব্দুস সালাম, সেলিম হোসেন হিরা, আবু সাঈদ ও দেলোয়ার হোসেন সরকার।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ২৯ জুন সকাল ৯টার দিকে মুন্সিগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা দোতলা লঞ্চ ‘মর্নিং বার্ড’ সদরঘাট কাঠপট্টি ঘাটে ভেড়ানোর আগমুহূর্তে সেটিকে ধাক্কা দেয় চাঁদপুরগামী লঞ্চ ময়ূর-২। এতে ‘মর্নিং বার্ড’ ডুবে যায়। লঞ্চডুবির ওই ঘটনায় ৩৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়।

‘মর্নিং বার্ড’কে ধাক্কা দিয়ে ডুবিয়ে দেয়ার সময় ‘ময়ূর-২’ এর মূল মাস্টার নয়, এমন একজন শিক্ষানবিশ চালাচ্ছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। লঞ্চের কোনো ত্রুটি নয়, মাস্টারের ভুলে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছেন তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। দুর্ঘটনার পর অবহেলাজনিত মৃত্যু এবং বেপরোয়াভাবে জাহাজ চালানোর অভিযোগে একটি মামলা করেন নৌ-পুলিশ সদরঘাট থানার এসআই মোহাম্মদ শামসুল।


   আরও সংবাদ