অর্থনীতি সংবাদ
জব্দ ব্যাংক হিসাব থেকে কর আদায় বিধান থাকছে না
ভ্যাট ফাঁকি ধরা পড়লে কিংবা অভিযোগ থাকলে অনেক সময় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়। একই সঙ্গে জব্দ হিসাব থেকে সরকারের প্রাপ্য অর্থ আদায়ের নির্দেশও দেন ভ্যাট কর্মকর্তারা। এখন থেকে এটি আর করা যাবে না। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে এ প্রস্তাব করা হয়েছে। বাজেটের প্রস্তাব অনুযায়ী, এখন কোনো ভ্যাট কর্মকর্তা কোনো প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক
স্বপ্নে মোড়া শর্তে ভরা শঙ্কা ঘেরা
জনপ্রতিশ্রুতি পূরণ, মানুষকে স্বস্তিতে রাখা ও সংকটে থাকা অর্থনীতিকে ফের গতিশীল করে আগামীতে দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরে সরকারের হরেক স্বপ্নের কথা আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে তুলে ধরলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তবে এ বাজেটের বিভিন্ন পদক্ষেপে দাতা সংস্থার শর্তপূরণের নমুনা দেখা গেছে। এ শর্তে ঘেরা পথচলায় এসব স্বপ্ন
শিক্ষা বাজেটে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি : রাশেদা কে চৌধুরী
আমরা শিক্ষা সংশ্লিষ্ট যারা আছি তাদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি প্রস্তাবিত বাজেটে। দুটো বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষাকে পূর্ণাঙ্গ সেক্টর হিসেবে বাজেটে বিবেচনা করতে হবে। কিন্তু এবারও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে সংযুক্ত করে শিক্ষা বাজেট দেওয়া হয়েছে। সেটা হয়ত ঠিক আছে একদিক দিয়ে; কিন্তু সে অনুযায়ী বিনিয়োগ করতে হবে। দ্বিতীয় হলো—বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী
যেসব পণ্যের দাম বাড়বে ও কমবে
আগামী ১ জুন জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেটের সম্ভাব্য আকার হতে যাচ্ছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। যেখানে আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আর দেশের জিডিপির আকার ৫০ লাখ ৬ হাজার ৬৭২ কোটি টাকা করা হচ্ছে। মূল্যস্ফীতির হার ৬ দশমিক ৫ থেকে ৬ দশমিক ৬ শতাংশের মধ্যে আটকে
প্রভিশন রাখতে পারেনি ৮ ব্যাংক
ব্যাংক খাতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় খেলাপি ঋণ। তিন মাসের ব্যবধানে এই ঋণ বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা। ঝুঁকিপূর্ণ এসব ঋণের বিপরীতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সঞ্চিতি (প্রভিশন) সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে সরকারি-বেসরকারি খাতের আট ব্যাংক। এসব ব্যাংকের ঘাটতির পরিমাণ ২০ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ঘাটতির
অসময়ে অস্বাভাবিক বিনিয়োগ পরিকল্পনা
করোনা-পরবর্তী বহুমুখী পুনরুদ্ধার চেষ্টায় দেশের ক্ষয়িষ্ণু অর্থনীতির কিছুটা গতিশীলতার আভাস পাওয়া গেলেও সেটি বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে পারেনি। উদ্বেগের খবর হলো, স্থানীয় বিনিয়োগ বস্তুত স্থবির, বিনিয়োগের পরিবেশ-পরিস্থিতির অবস্থাও তথৈবচ। তদুপরি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপট বদলে দিয়েছে সবকিছু। বৈশ্বিক অস্থিরতার প্রভাব ও ঊর্ধ্বগতির
১৬ ব্যাংকের নগদ অর্থে টান
চলতি বছরের প্রথম তিন মাসের (জানুয়ারি-মার্চ) ব্যবসায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৬টি ব্যাংকের ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে। ব্যাংকগুলোর ঋণাত্মক ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৯৭২ কোটি টাকা। এর মধ্যে রয়েছে এবি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, আইএফআইসি, ইসলামী ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, ন্যাশনাল
২৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫ হাজার কোটি টাকা
চলতি মাসের (মে) প্রথম ২৬ দিনে প্রবাসীরা ১৪১ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার পাঠিয়েছেন। প্রতি ডলার ১০৮ টাকা ধরে যার পরিমাণ ১৫ হাজার ৩৩০ কোটি ৬ লাখ টাকা। রোববার (২৮ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের মধ্যে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১১১ কোটি ৮১ লাখ ডলার।
চাপ-দায় সঙ্গে নিয়ে আসছে বাজেট
বৈশ্বিক অস্থিতিশীলতা ও অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে সৃষ্ট মূল্যস্ফীতির ভয়াবহ চাপ এবং বিরাট বকেয়া ভর্তুকির বাড়তি ব্যয় মেটানোর দায় সঙ্গী করেই আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) হিসাবে এই ব্যয় ১৫ দশমিক ২ শতাংশের সমান, যা চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের
মুদ্রাস্ফীতি রুখতে টাকার সরবরাহ কমাবে সরকার
সাধারণের সঞ্চয়, গ্রাহকের আমানত কিংবা ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের বড় অংশ এখন নানাভাবে বাজারে হাতবদল হচ্ছে। অর্থাৎ মানুষের হাতে হাতে ছড়িয়ে পড়েছে টাকা। এভাবে টাকার সরবরাহ অস্বাভাবিক বৃদ্ধিতে দেশে এখন ব্যাপক মুদ্রাস্ফীতি বিরাজ করছে। মুদ্রাস্ফীতি মানে অর্থনীতিতে মুদ্রার সরবরাহ বৃদ্ধি বোঝায়। তাতে সীমিত পণ্য ও সেবার পেছনে বিস্তর টাকা ব্যয় হয়। বাংলাদেশ
১৯ দিনে এলো ১১৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
চলতি মাসের প্রথম ১৯ দিনে ১১২ কোটি ৯২ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১২ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা। আজ রোববার (২১ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এতে দেখা যায়, প্রতিদিন গড়ে ৫ কোটি ৯৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মে মাসের
পোশাক রপ্তানি বন্ধ না হলে ক্ষতির শঙ্কা কম
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতা বৃদ্ধি কিংবা তাদের মিত্র দেশগুলো থেকে নতুন করে অনুরূপ নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে পারে বাংলাদেশ। বিভিন্ন অসমর্থিত ও দায়িত্বশীল সূত্রের বরাতে এমন খবর পাওয়া যাচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে কাউন্টার পদক্ষেপ হিসেবে বাংলাদেশও যদি নিষেধাজ্ঞা আরোপকারী দেশগুলো থেকে পণ্য আমদানি বন্ধ করে দেয়, তখন অর্থনৈতিকভাবে কতটা ভারসাম্য