স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: ২ নভেম্বর, ২০২১ ১২:১৮ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ৫২৮ বার
সংস্থাটির ক্রাইম সিন ইউনিটের পক্ষ থেকে নেওয়া হয় মন্ত্রণালয়ের অনেকের আঙুলের ছাপ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে জোসেফ ও আয়শার কাছে আলমারির চাবি থাকত বলে জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছেন।
এদিকে, মন্ত্রণালয়ের ছয় কর্মচারীকে গ্রেফতার দেখানো হবে কি না সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি সিআইডি কর্মকর্তারা। ওই ছয়জনসহ ১৩ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর আঙুলের ছাপ নিয়েছে তদন্ত সংস্থাটি।
সিআইডির তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, মন্ত্রণালয়ের কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের মধ্য থেকেই কয়েকজন ফাইল চুরির সঙ্গে জড়িত বলে অনেকটাই নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাদের মুখোশ উন্মোচন করা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
গতকাল সোমবার সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি ইমাম হোসেন বলেন, এর সঙ্গে কে বা কারা জড়িত থাকতে পারে তা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কেউ না কেউ এতে জড়িত থাকতে পারে। কারণ বাইরে থেকে কারও পক্ষে ওই কক্ষে প্রবেশ করার সুযোগ নেই।
জানা জানায়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগ থেকে ১৭টি নথি খোয়া যাওয়ার জায়গা সিসি ক্যামেরার আওতাভুক্ত। সিআইডি সেই সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেও কিছু তথ্য পেয়েছে। তবে ফুটেজে কাদের দেখা গেছে, সে বিষয়ে সিআইডি কিছু জানায়নি।
গত ২৮ অক্টোবর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উ