বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশ: ৩ নভেম্বর, ২০২১ ০৭:৫০ পূর্বাহ্ন | দেখা হয়েছে ৫২৮ বার
প্রথম দুই ম্যাচের মতো ৪র্থটিতেও দারুণ এক জুটি গড়লেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। নবাগত নামিবিয়ার বিপক্ষে ৮৬ বলে ১১৩ রানের জুটি হয়েছে তাদের।
এ দুজনের অনবদ্য দুটি দাপুটে ইনিংসে ভর করে নামিবিয়াকে ১৯০ রানের লক্ষ্য দেয় পাকিস্তান। আর সেই লক্ষ্য পূরণে যথেষ্ঠ ভালোই খেলেছে নামিবিয়া।
তবে শাহিন, হাসান, ইমাদদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে হাত খুলে খেলতে পারেনি তারা।
নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৪ রানে গুটিয়ে গেছে জেরহার্ড এর্সমাসের দল।
ফলে ৪৫ রানের ব্যবধানে বিশাল জয় নিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। সুপার টুয়েলভের চারটি ম্যাচেই দুর্দান্ত দাপট দেখিয়ে জিতেছে বাবর আজমরা।
সে হিসেবে এক ম্যাচ বাকি হাতে রেখেই সেমির টিকিট কাটল পাকিস্তান।
৯০ রানের তাড়ায় পাক বোলারদের বিপক্ষে দুর্দান্ত ব্যাট করেছেন ক্রেগ উইলিয়ামস ও ডেভিড ভিসা।
সাদাব খানের বলে হাসান আলির হাতে ক্যাচ তুলে দেওয়ার আগে উইলিয়ামস করেন ৪০ রান। ৩৭ বলে ৫ বাউন্ডারি ও ১ ছক্কার মার ছিল তার ইনিংসে।
অন্যদিকে ৩১ বলে অপরাজিত ৪৩ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন ডেভিড ভিসা। ৩ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি।
এর আগে ওপেনার স্টিফেন বার্ডের ব্যাট ছুয়ে এসেছে ২৯ বলে ২৯ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস।
ইমাদ ওয়াসিমের বলে আউট হওয়ার আগে অধিনায়ক জেরহার্ড করেছেন ১০ বলে ১৫ রান।
এর আগে ওপেনার স্টিফেন বার্ডের ব্যাট ছুয়ে এসেছে ২৯ বলে ২৯ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস।
ইমাদ ওয়াসিমের বলে আউট হওয়ার আগে অধিনায়ক জেরহার্ড করেছেন ১০ বলে ১৫ রান।
এর আগে মঙ্গলবার আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে নামিবিয়ার বিপক্ষে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করে পাকিস্তান।
ইনিংসের শুরুর দিকে বল সেভাবে ব্যাটে আসছিল না। যে কারণে প্রথম ১০ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৯ রান স্কোর বোর্ডে যোগ করেন দুই ওপেনার বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান।
এরপর রীতিমতো ব্যাটিং তাণ্ডব চালান বাবর-রিজওয়ান। ১৪.২ ওভারে দলীয় ১১৩ রানে আউট হন অধিনায়ক বাবর। তিনি সাজঘরে ফেরার আগে ৪৯ বলে ৭টি চারের সাহায্যে ৭০ রান করেন।
বাবর আউট হওয়ার পর তিন নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে সুবিধা করতে পারেননি ফখর জামান। তিনি ৫ বলে মাত্র ৫ রান করে আউট হন।
এরপর মোাহাম্মদ হাফিজকে সঙ্গে নিয়ে মাত্র ২৬ বলে ৬৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন মোহাম্মদ রিজওয়ান। মাত্র ১৬ বল খেলার সুযোগ পেয়ে ৫টি চারের সাহায্যে ৩২ রান করেন হাফিজ।
ইনিংসের শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪২ বলে ফিফটি পূর্ণ করেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। ইনিংসের শেষ ওভারে রীতিমতো তাণ্ডব চালান তিনি। ওই ওভারে ৪টি চার, এক ছক্কা আর এক ডাবল মিলে ২৪ রান আদায় করে নেন। তার ৫০ বলের অপরাজিত ৭৯ রানের ঝকঝকে ইনিংসের সুবাদে ২ উইকেটে ১৮৯ রানের পাহাড় গড়ে পাকিস্তান।
প্রথম দুই ম্যাচের মতো ৪র্থটিতেও দারুণ এক জুটি গড়লেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। নবাগত নামিবিয়ার বিপক্ষে ৮৬ বলে ১১৩ রানের জুটি হয়েছে তাদের।
এ দুজনের অনবদ্য দুটি দাপুটে ইনিংসে ভর করে নামিবিয়াকে ১৯০ রানের লক্ষ্য দেয় পাকিস্তান। আর সেই লক্ষ্য পূরণে যথেষ্ঠ ভালোই খেলেছে নামিবিয়া।
তবে শাহিন, হাসান, ইমাদদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে হাত খুলে খেলতে পারেনি তারা।
নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৪ রানে গুটিয়ে গেছে জেরহার্ড এর্সমাসের দল।
ফলে ৪৫ রানের ব্যবধানে বিশাল জয় নিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। সুপার টুয়েলভের চারটি ম্যাচেই দুর্দান্ত দাপট দেখিয়ে জিতেছে বাবর আজমরা।
সে হিসেবে এক ম্যাচ বাকি হাতে রেখেই সেমির টিকিট কাটল পাকিস্তান।
৯০ রানের তাড়ায় পাক বোলারদের বিপক্ষে দুর্দান্ত ব্যাট করেছেন ক্রেগ উইলিয়ামস ও ডেভিড ভিসা।
সাদাব খানের বলে হাসান আলির হাতে ক্যাচ তুলে দেওয়ার আগে উইলিয়ামস করেন ৪০ রান। ৩৭ বলে ৫ বাউন্ডারি ও ১ ছক্কার মার ছিল তার ইনিংসে।
অন্যদিকে ৩১ বলে অপরাজিত ৪৩ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন ডেভিড ভিসা। ৩ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি।
এর আগে ওপেনার স্টিফেন বার্ডের ব্যাট ছুয়ে এসেছে ২৯ বলে ২৯ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস।
ইমাদ ওয়াসিমের বলে আউট হওয়ার আগে অধিনায়ক জেরহার্ড করেছেন ১০ বলে ১৫ রান।
এর আগে ওপেনার স্টিফেন বার্ডের ব্যাট ছুয়ে এসেছে ২৯ বলে ২৯ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস।
ইমাদ ওয়াসিমের বলে আউট হওয়ার আগে অধিনায়ক জেরহার্ড করেছেন ১০ বলে ১৫ রান।
এর আগে মঙ্গলবার আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে নামিবিয়ার বিপক্ষে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করে পাকিস্তান।
ইনিংসের শুরুর দিকে বল সেভাবে ব্যাটে আসছিল না। যে কারণে প্রথম ১০ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৯ রান স্কোর বোর্ডে যোগ করেন দুই ওপেনার বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান।
এরপর রীতিমতো ব্যাটিং তাণ্ডব চালান বাবর-রিজওয়ান। ১৪.২ ওভারে দলীয় ১১৩ রানে আউট হন অধিনায়ক বাবর। তিনি সাজঘরে ফেরার আগে ৪৯ বলে ৭টি চারের সাহায্যে ৭০ রান করেন।
বাবর আউট হওয়ার পর তিন নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে সুবিধা করতে পারেননি ফখর জামান। তিনি ৫ বলে মাত্র ৫ রান করে আউট হন।
এরপর মোাহাম্মদ হাফিজকে সঙ্গে নিয়ে মাত্র ২৬ বলে ৬৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন মোহাম্মদ রিজওয়ান। মাত্র ১৬ বল খেলার সুযোগ পেয়ে ৫টি চারের সাহায্যে ৩২ রান করেন হাফিজ।
ইনিংসের শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪২ বলে ফিফটি পূর্ণ করেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। ইনিংসের শেষ ওভারে রীতিমতো তাণ্ডব চালান তিনি। ওই ওভারে ৪টি চার, এক ছক্কা আর এক ডাবল মিলে ২৪ রান আদায় করে নেন। তার ৫০ বলের অপরাজিত ৭৯ রানের ঝকঝকে ইনিংসের সুবাদে ২ উইকেটে ১৮৯ রানের পাহাড় গড়ে পাকিস্তান।
অপরাধচোখ/আ