ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ ২০:০৪ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ২৯৪ বার
একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দায়িত্ব শুধুমাত্র সরকারি দলের নয়। বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব হচ্ছে একটি অংশগ্রহণমূলক, গ্রহণযোগ্য অবাধ নির্বাচন করার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করা। এ কথা বলেছেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, কেউ যদি নির্বাচন বর্জন করে কিংবা প্রতিহতের অপচেষ্টা চালায় তাহলে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক না করা কিংবা অগ্রহণযোগ্য করার দায়-দায়িত্ব তাদের। আমরা চাই একটি অংশগ্রহণমূলক অবাধ সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে আগামী দিনের সরকার নির্বাচিত হোক।
আজ শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের দেওয়ানজী পুকুর পাড়স্থ বাসভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বিদেশিদের আনাগোনা বেশি হওয়া ভালো, তারা বাংলাদেশের ওপর ইন্টারেস্ট ফিল করছে উল্লেখ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ যেহেতু ইমাজিং ইকোনমি, তাই বিদেশিরা একটু বেশি আসবে। তারা আসলে আমাদের বাণিজ্য বহুমুখীকরণ হবে, পণ্য বিক্রি করতে পারব।
তিনি বলেন, গত ১৪ বছরে আমরা জিডিপিতে ৩৫তম, পিপিপিতে ৩১তম অর্থনীতির দেশে উন্নীত হয়েছি। বাংলাদেশ ইকোনোমিক্যালি ইমার্জিং টাইগার। সেজন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করছে। সেই আগ্রহ থেকেই বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা এবং বিভিন্ন অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের আনাগোনা বাংলাদেশে অতীতের তুলনায় বেড়েছে।
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, আগামী নির্বাচনকেও অংশগ্রহণমূলক করার ক্ষেত্রে সরকারি দলের যেমন দায়িত্ব আছে, তেমনই বিএনপিসহ বিরোধী দলেরও দায়িত্ব আছে। আমরা চাই একটি অংশগ্রহণমূলক অবাধ সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে আগামী দিনের সরকার নির্বাচিত হোক।
হাছান মাহমুদ বলেন, কেউ যদি নির্বাচন বর্জন করে কিংবা প্রতিহতের অপচেষ্টা চালায় তাহলে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক না করা কিংবা অগ্রহণযোগ্য করার দায়দায়িত্ব তাদের।
পাকিস্তান ছাড়া পৃথিবীর কোথাও তত্ত্বাবধায়ক সরকার নেই উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ওনারা পাকিস্তানকে কেন এত অনুকরণ করেন সেটিই হচ্ছে প্রশ্ন? বাংলাদেশে আর কখনও তত্ত্বাবধায়ক সরকার হবে না। পাকিস্তানের আদলে স্বপ্ন দেখে কোনো লাভ নেই।