ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১৪:১৯ অপরাহ্ন | দেখা হয়েছে ৪৭৬ বার
স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহ- কালীগঞ্জসহ সারা দেশে দুরপাল্লার গণপরিবহণ বন্ধ রয়েছে। সেই সাথে বন্ধ রয়েছে আন্ত জেলা যাত্রীবাহি বাস চলাচল। কিন্তু প্রশাসনের আইন অমান্য করে কালীগঞ্জ বাসষ্টান্ড থেকে প্রতিদিন সকাল থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট যোগে যাত্রীদের পাঠানো হচ্ছে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন পরিবহণ মালিকরা।
বিশেষ করে ব্যাগ ও ছোট শিশু বাচ্চা নিয়ে কেউ গেলেই জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে কোথায় যাবেন। ঢাকা গেলে উঠে পড়ুন মাইক্রোবাসে। সকাল থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত অবধি মাইক্রোবাস সেখানে রাখা হচ্ছে। ভাড়া দেওয়া হচ্ছে দ্বিগুনেরও বেশি। সাধারন মানুষ কোন উপায় না পেয়ে তারা অতিরিক্ত ভাড়া চোলে যাচ্ছে তাদের গন্তব্য স্থানে। মাইক্রোবাসের মধ্যে গাদা-গাদি করে যাত্রী উঠানো হয়েছে। যেখানে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি এমনকি মাস্ক্র ও থাকছে না মুখে।
এভাবে রয়ে যাচ্ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি। এসব মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কালীগঞ্জ বাসষ্টান্ডের পরিবহন কাউন্টারের সামনে থেকে প্রশাসনের আইন অমান্য করে এভাবে যাত্রী নিয়ে ভাড়া মারছে। কাউন্টার মালিকরা প্রতি গাড়ি থেকে নিচ্ছে সন্তোষজনক কমিশন। করোনার প্রাদুর্ভাব ঠেকানে সরকার দুরপাল্লার বাস বন্ধ রেখেছে সাধারন মানুষের জীবনের নিরাপত্তার জন্য। কালীগঞ্জের কতিপয় অসাধু কাউন্টার মালিক আর মাইক্রোবাসের মালিক ও চালকরা আইন অমান্য করে যাত্রী পাঠাচ্ছেন। ভাড়া ও হাকানো হচ্ছে অনেক বেশি।
একসাথে যাওয়ার কারণে তাদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুকি থেকেই যাচ্ছে। এ ব্যাপারে আইন প্রয়োগকারি সংস্থা ও প্রশাসনের বিষয়টি সুদৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন বলে সচেতন মহল মনে করেন।